নবী নন্দিনী!!
তুমি এসেছিলে,
তাই সেদিন সেজেছিলো পৃথিবী বর্ণচ্ছটায়!
আনন্দের নাচন আর প্রকৃতির কুহু কলতানে
যেন জীবন্ত হয়ে উঠেকছিল সবকিছু!
যেন আনমনা পৃথিবীর বুকে
নতুনভাবে প্রাণের সঞ্জীবনী সূধায় ভরে দিলো!
সেদিন সেজেছিলো আরশ আসমানও,
মূর্ত্যা হয়ে থাকা প্রাণে চনমনা আবহ ছড়িয়ে কি যেন স্বর্গীয় আবেশে পড়ে রইলোে পৃথিবী!
সেদিন মৃদু হাওয়ায় ভাল লাগা ফাগুনের
পরশ দিয়ে জেগেছিলো সবাই,
নীল আকাশের তুলার মতো
ভেসে থাকা মেঘগুলো খেলেছিলো কত না অপার আনন্দে!
সমুদ্রের বুকে ফুলে উঠা জলরাশির
আনন্দের উচ্ছ্বাস,
তীর্যকভাবে ঢেউ এ ঢেউ এ কাটাকাটি খেলার অপূর্ব দৃশ্যপ দেখে প্রকৃতিও হেসেছিলো!
পেয়েছিল সুখ অবিরাম!
কত আয়োজন ছিলো এ ধরার বুকে,
তীর্থের কাকের মতো বাসনালব্দ হয়ে
নিশ্চুপ পৃথিবী শুধু তাকিয়েই ছিলো
কেনো জানো?
শুধু তুমি আসবে বলে!
তোমার ছোঁয়ায় পৃথিবী ধন্যব হবে বলে।
সকল নৈরাজ্যঁতা ভেঙ্গে
শালন্তির পরশে পৃথিবী দুলবে বলে!
তুমি যে জগৎ ধন্য করা
পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ রমনী,
কুল মাখলুক পায়
স্বর্গের সুঘ্রাণ আস্বাদন!
তুমি নবী নন্দিনী
মা ফাতেমা,
হে জননী!!
__মাসুদ রানা তরুন।।
