নূরনবী হযরত মোস্তফা (সা.) পর্ব-পনের

Posted by - নভেম্বর ১৯, ২০২০

নূরনবী মোস্তফা (সা.) [ইসলামের ইতিহাস সম্পর্কে আপনারা যারা খোঁজ-খবর রাখেন তারা নিশ্চয়ই জানেন যে, সপ্তম হিজরীতে কুরাইশ প্রতিনিধিবৃন্দ এবং রাসূলে খোদার মাঝে হুদাইবিয়া নামক শান্তি চুক্তি সম্পাদিত হয়েছিল। চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছিল এই শর্তে যে, কোনো পক্ষই পরস্পরের বিরুদ্ধে সংঘর্ষে জড়াবে না। চুক্তিপত্র অনুযায়ী না মুসলমানরা কুরাইশ বা তাদের আত্মীয়-স্বজনদের ওপর অত্যাচার-নিপীড়ন চালাবে, না কুরাইশরা মুসলমান

নূরনবী হযরত মোস্তফা (সা.) পর্ব-চৌদ্দ

Posted by - নভেম্বর ১৮, ২০২০

নূরনবী মোস্তফা (সা.) ✍[“ইমাম আলী (সালামুল্লাহি আলাইহি) বলেছেনঃ “মুহাম্মাদ আল্লাহর মনোনীত নবী এবং রহমতের রাসূল।….বস্তুতঃ রাসূল আকরাম (সা.) কে নেতা হিসেবে গ্রহণ করাই তোমার জন্যে যথেষ্ট।….. রাসূল হলেন পূত-পবিত্রতম মানুষ, তাঁর অনুসরণ কর, কেননা তাঁর নীতি-পদ্ধতি এমন একটা আদর্শ যা সবার জন্যেই অনুসরণযোগ্য…..আল্লাহর প্রিয়তম বান্দা তিনিই যিনি তাঁর রাসূলের আদর্শ গ্রহণ করেন এবং তাঁর পদাঙ্ক

নূরনবী হযরত মোস্তফা (সা.) পর্ব-তের

Posted by - নভেম্বর ১৭, ২০২০

নূরনবী মোস্তফা (সাঃ) ✍ [রাসূল(সা.) যখন ইসলামের দাওয়াত দিচ্ছিলেন, তখন কুরাইশ গোত্রের মুশরিকরা রাসূলের বিরুদ্ধে সকল প্রচেষ্টা চালিয়েছিল। এমনকি তারা রাসূলের কাছে যাতে কেউ আসতে না পারে সেজন্যে মানুষজনকে বাধা দিত। কিন্তু মুশরিকদের এতো বাধা-বিপত্তি উপেক্ষা করেও মানুষ কোরআনের মোহনীয় মাধুর্যে বিমুগ্ধ হয়ে যেত। এর ফলে মুশরিকদের মনে একটা প্রশ্ন জাগলো, এমন কী আছে কোরআনে

নূরনবী হযরত মোস্তফা (সা.) পর্ব-বার

Posted by - নভেম্বর ১৬, ২০২০

নূরনবী মোস্তফা (সা.) ✍[রাসূল (সা.) একদিন মসজিদে গিয়ে আধ্যাত্মিকতাপূর্ণ একটা পরিবেশ অনুভব করলেন ৷ তাঁর অনুসন্ধানী দৃষ্টি মসজিদের প্রতি নিবদ্ধ ছিল ৷ তিনি দেখতে পেলেন মসজিদের ভেতর দুটি দল বৃত্ত তৈরী করে আছে৷ একদল ছিল আল্লাহর জিকির-আজকার আর দোয়া-দরুদে মশগুল, অন্যদল জ্ঞানের বিষয় নিয়ে আলাপ-আলোচনায় ব্যস্ত ৷ রাসূলে খোদা (সা.) এ দুটি দলের দিকেই তাকিয়ে

নূরনবী হযরত মোস্তফা (সা.) পর্ব-এগার

Posted by - নভেম্বর ১৫, ২০২০

নূরনবী মোস্তফা (সা.) 🌹👉[“আব্দুল্লাহর পুত্র মুহাম্মাদের পক্ষ থেকে তাদের প্রতি সালাম যারা হেদায়াত লাভ করেছে এবং আল্লাহ ও তার রাসূলের ওপর ঈমান এনেছে আর সাক্ষ্য দিচ্ছে যে, তিনি ব্যতীত আর কোনো ইলাহ নেই। আমি আল্লাহর আদেশ অনুযায়ী ইসলামের পথে সবাইকে আহ্বান জানাচ্ছি।” উপরের এ কথাগুলো রাসূলের(সা.) লেখা একটি চিঠির অংশবিশেষ। লিখেছিলেন তাঁর সমকালীন ক্ষমতাশালী নেতৃবৃন্দকে।

নূরনবী হযরত মোস্তফা (সা.) পর্ব-দশ

Posted by - নভেম্বর ৭, ২০২০

নূর নবী মুহাম্মাদ মোস্তফা (সা.) (১০ম পর্ব) 🌻👉[নবী-রাসূলগণ হলেন বিশ্ব মানবতার জন্যে সর্বোত্তম ঐশী উপহার, তাঁদের নূরের আলোয় মানুষ জীবনের সরু এবং বক্র পথেও সাফল্য ও সুখ সমৃদ্ধির পথ খুঁজে পেতে পারে। আল্লাহর এই দূতদের আবির্ভাবের বৃহৎ লক্ষ্য হলো মানুষকে পূর্ণতায় পৌঁছানো। আল্লাহর সৃষ্টি ব্যবস্থার প্রতি গভীরভাবে মনোযোগী হলে আমরা দেখতে পাই যে, আল্লাহ তাঁর

মিলাদুন্নবী (সা.) এর পরিচয় ও কুরআন-হাদীসের দলীল (পর্ব নং ০৫)

Posted by - নভেম্বর ৭, ২০২০

( পর্ব নং ০৫ ) কুরআনিক দলীল: ৭নং আয়াত: আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ واذكروا نعمة الله عليكم اذ كنتم اعداء فألف بين قلوبكم “আর তোমরা সেই নেয়ামতের কথা স্মরণ কর, যা তোমাদেরকে আল্লাহ তায়ালা দান করেছেন। তোমরা পরস্পর শত্রু ছিলে। তিনি (আল্লাহ) তোমাদের অন্তরগুলোকে একত্রে জুড়ে দিয়েছেন।” √ সূরা আলে ইমরান-১০৩ এ আয়াতের তাফসীরে হযরত

নূরনবী হযরত মোস্তফা (সা.) পর্ব-নয়

Posted by - নভেম্বর ৬, ২০২০

নূরনবী মোস্তফা (সা.) (৯ম পর্ব) 🌹[আল্লাহর রাসূলরা হচ্ছেন সমগ্র বিশ্বমানবতার জন্যে এমন পথপ্রদর্শক, যাঁরা সঠিক দিক-নির্দেশনা দিয়ে মানুষকে তাদের প্রকৃত লক্ষ্য ও গন্তব্যে নিয়ে যায়। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে, যেখানেই কোনো সম্প্রদায় পথের দিশা হারিয়েছে কিংবা প্রকৃত গন্তব্যে যেতে অক্ষম হয়ে পড়েছে, তাদের সহযোগিতা করার জন্যে আল্লাহ কোনো না কোনো পয়গাম্বরকে পাঠিয়েছেন। আল্লাহর পক্ষ থেকে

নূরনবী হযরত মোস্তফা (সা.) পর্ব-আট

Posted by - নভেম্বর ৫, ২০২০

নূরনবী হযরত মোস্তফা (সা.) (৮ম পর্ব) 🌷[হযরত মুহাম্মাদ (সা.) এখন চল্লিশ বছরে পা রেখেছেন। ছোটোবেলা থেকে যে প্রকৃতির সাথে তাঁর নিবীড় সম্পর্ক ছিল সেই সখ্যতা এখনো অটুট রয়েছে তাঁর। শহরের কোলাহল থেকে দূরে প্রকৃতির কাছাকাছি চলে যেতেন তিঁনি এবং অপেক্ষমাণ কৌতূহলী দৃষ্টিতে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতেন। তিঁনি সূক্ষ্মদর্শী ছিলেন বলে প্রকৃতির গ্রন্থে শিক্ষণীয় অনেক কিছু

মিলাদুন্নবী (সা.)-এর পরিচয় ও কুরআন-হাদীসের দলীল (পর্ব ০৪)

Posted by - নভেম্বর ৪, ২০২০

কুরআনিক দলীল ৪নং আয়াত: لقد جاءكم رسول من انفسكم عزيز عليه ما عنتم حريص عليكم بالمؤمنين رءوف رحيم অর্থ: “তোমাদের কাছে তোমাদের মধ্যে থেকে একজন রাসূল এসেছেন, তাঁর পক্ষে এটি দুঃসহ যা তোমাদের কষ্ট দেয়, তোমাদের জন্য তিনি পরম কল্যাণকামী, বিশ্বাসীদের প্রতি তিনি অতি দয়ালু ও বিশেষ কৃপাময়।” √ সূরা তাওবা-১২৮ আলোচ্য আয়াত থেকে বুঝা

Translate »