হযরত ফাতিমা আয্ যাহরা (সাঃ আঃ)-এর শাহাদাত বার্ষিকী-(১৪৪১হিঃ) উদযাপন অনুষ্ঠান পালন

Posted by - জানুয়ারি ৩১, ২০২০

হযরত ফাতিমা আয্ যাহরা (সাঃ আঃ)-এর শাহাদাত বার্ষিকী- (১৪৪১হিঃ) শোক পালন অনুষ্ঠানে মূল্যবান বক্তব্য রাখছেন মুর্শিদ কেবলা – আল্লামা ড. নূরে আলম মোহাম্মাদী আল ইমামি আল্লামা বারেক শরীফ আল কোরাইশী রচিত ও মোস্তফা কামাল সুমন অনুবাদিত “আলে রাসূল পাবলিকেশন্স” কর্তৃক প্রকাশিত জান্নাতি নারীদের নেত্রী মা ফাতেমা (সা.)’র জীবনী অবলম্বনে “মা ফাতেমা” (সা.)’র বইয়ের মোড়ক উন্মোচন।

হযরত ফাতিমা আলাইহাস সালাম-এর প্রতি দরুদ

Posted by - জানুয়ারি ৩১, ২০২০

🌹হযরত মুহাম্মাদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া সাল্লামঃ ⬅يا فَاطِمَةُ ، مَنْ صَلَّى عَلَيْكِ غَفَرَ اللَّهُ لَهُ وَ أَلْحَقَهُ بِي حَيْثُ كُنْتُ مِنَ الْجَنَّةِ ✍“হে ফাতিমা! যে তোমার উপর দরুদ পাঠ করবে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দিবেন এবং আমি বেহেশ্তের যে স্থানেই থাকি না কেন, আল্লাহ তাকে আমার সাথে সাক্ষাত করাবেন।” 📚বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড

হযরত ফাতেমার চরিত্র ও কর্ম-পদ্ধতি

Posted by - জানুয়ারি ৩১, ২০২০

১. যুহ্দ বা দুনিয়ার প্রতি নিরাসক্ততা ইমাম জা’ফর আস সাদেক (আ.) এবং হযরত জাবের আনসারী থেকে বর্ণিত হয়েছে যে,একদিন হযরত মুহাম্মদ (সা.) হযরত ফাতেমাকে দেখলেন যে,তিনি একটি মোটা ও শক্ত কাপড় পরিধান করে নিজ হস্তে যাঁতাকল চালিয়ে আটা তৈরী করছেন। আর সে অবস্থায় নিজের কোলের সন্তানকে দুধ খাওয়াচ্ছেন। এহেন অবস্থা পরিদর্শনে হযরতের চোখে পানি ছল

হযরত ফাতেমার প্রতি নবী (সা.)-এর মহব্বত ও ভালবাসা

Posted by - জানুয়ারি ৩১, ২০২০

যে সমস্ত বিস্ময়কর বস্তু হযরত ফাতেমার আলোকজ্জ্বল জীবনকে আরো অধিক মর্যদার করে তোলে তা হচ্ছে তাঁর প্রতি মহানবীর অত্যধিক স্নেহ ও ভালবাসা। এই ভালবাসা ও স্নেহ এতই অধিক ও প্রচণ্ড আকারে ছিল যে এটাকে রাসূলে আকরামের জীবনের অন্যতম বিষয় বলে গণ্য। যদি আমরা এ বিষয়ে যথেষ্ট মনোযোগের সাথে দৃষ্টি নিবদ্ধ করি তবে দেখবো যে,যেহেতু ইসলামের

ওহী গৃ‌হে আগুন ও প‌রিক্রমা !!

Posted by - জানুয়ারি ৩১, ২০২০

সদ‌্য বি‌য়োগান্ত পিতা ম‌র্মে বিষা‌দের পীড়ন ক্রন্দন ধ্ব‌নি আর প‌বিত্র অশ্রু ফোটার বর্ষণ ! সান্ত্বনার প্রবোধ নেই , কেবলই হতবাক আর  দি‌শেহারায় অ‌চেতন  ! পা‌শে রাজচক্র ও দোসরদের আনা‌গোনা , ক্ষমতার লে‌া‌ভে জে‌গে‌ছে সব মুনা‌ফিক! তিন‌দিন ধ‌রে প‌বিত্র দেহ মোবারক ফে‌লে সা‌কিফায় চল‌ছে ক্ষমতা কু‌ক্ষিগত করার কসরত ! বায়াতের রঙ্গমঞ্চ  শুরু হ‌য়ে গেল, ভীরু কাপুরুষগু‌লো

দুরুদ-এ-ফাতিমা (সাঃ আঃ)

Posted by - জানুয়ারি ৩০, ২০২০

বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম আল্লাহুম্মা সাল্লে আলা সাইয়্যেদেনা মাওলানা মুহাম্মাদ ওয়ালা আলে সাইয়্যেদেনা মাওলানা মুহাম্মাদ। খোদার ঘরে খুশির জোয়ার আসলো নতুন জাগরন (২) ভোরের সূর্য উদয় হলো মা ফাতিমা (সা)’র আগমন… আল্লাহুম্মা সাল্লে আলা সাইয়্যেদেনা মাওলানা মুহাম্মাদ ওয়ালা আলে সাইয়্যেদেনা মাওলানা মুহাম্মাদ। খোদার কাওসার ধরায় এলেন মা খাদিজার আঁচলে (২) নবীর বংশ যাত্রা করলো প্রশান্তিরও নহরে….

ঐশী বিবাহ

Posted by - জানুয়ারি ৩০, ২০২০

হিজরী দ্বিতীয় বৎসরে রাসূলুল্লাহ্ (সা.) হযরত ফাতেমাকে আমিরুল মু’মিনীন হযরত আলীর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করেন।৬৫ আর সত্যিকার অর্থে এই বন্ধন তাদের জন্যেই উপযুক্ত ছিল। কেননা নিষ্পাপ ইমামদের বক্তব্যে সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে যে,আলী ব্যতীত ফাতেমার সমকক্ষ ও উপযুক্ত স্বামী অন্য কেউ হতে পারতো না।৬৬ এ বিষয়টি সম্মানিত এ ব্যক্তিদ্বয়ের উচ্চ মর্যাদারই সাক্ষ্য বহন করছে। আর

হযরত ফাতেমার স্বর্গীয় ব্যক্তিত্ব

Posted by - জানুয়ারি ৩০, ২০২০

নারীকুলের শ্রেষ্ঠ রমণী হযরত ফাতেমার স্বর্গীয় ব্যক্তিত্ব আমাদের উপলব্ধি ক্ষমতার ঊর্দ্ধে এবং আমাদের সকলের প্রশংসার চেয়ে বেশী সম্মানিত। তিনি এমনই একজন মহীয়সী রমণী যাকে বিশেষ নিষ্পাপ ব্যক্তিদের মধ্যে গণ্য করা হয়ে থাকে।৩২ যার ক্রোধ ও অসন্তোষকে আল্লাহর ক্রোধ ও অসন্তোষ বলে বিবেচনা করা হয়।৩৩ তিনি এবং তাঁর পরিবার ও সন্তানদের প্রতি ভালবাসা দ্বীনি ফরয বলে

ওহী ও রেসালতের নবজাতক

Posted by - জানুয়ারি ২৯, ২০২০

নামঃ ফাতেমা,সিদ্দীকা,মুবারিকাহ্,তাহিরাহ্,যাকিয়্যাহ্,রাযিয়্যাহ্,মারযিয়্যাহ্,মুহাদ্দিসাহ্,এবং যাহরা।১ ডাক নাম: উম্মুল হাসান,উম্মুল হুসাইন,উম্মুল মুহ্সিন,উম্মুল আয়েম্মা এবং উম্মে আবিহা।২ কিছু সুপরিচিত উপাধি: যাহরা,বাতুল,সিদ্দীকা,কুবরা,মুবারিকাহ্,আযরা,তাহিরা এবং সাইয়্যেদাতুন নিসা।৩ পিতা : ইসলামের মহা সম্মানিত রাসূল (সা.) হযরত মুহাম্মাদ ইবনে আবদুল্লাহ্ (সা.)। মাতা : ইসলাম গ্রহণকারী সর্বপ্রথম নারী,আল্লাহর রাসূল (সা.)-এর সর্বপ্রথম স্ত্রী খাদীজাতুল কুবরা। জন্ম : পবিত্র নগরী মক্কায়,নবুওয়াত লাভের পঞ্চম বছর।৪ শাহাদাত : পবিত্র

ঋণ আদায় ও পরিশোধের দোয়া

Posted by - জানুয়ারি ২৭, ২০২০

✳ হযরত আল্লামা তাবারসী(রহঃ) বলেছেন, হযরত হুসাইন ইবনে খালিদ বলেনঃ *“আমি মানুষের কাছে তিন লক্ষ দেরহাম পাই এবং অনেকে মোট চার লক্ষ দেরহাম আমার কাছে পায়। ঋণী ব্যক্তিরা আমার অর্থ ফিরিয়ে দিচ্ছিল না। আর পাওনাদাররা আমার কাছ থেকে পাওনা আদায়ের জন্যে ব্যতিব্যস্ত হয়ে উঠেছিল। এভাবে কিছুদিন চলতে থাকে। পরে হজ্বের মৌসুমে আমি ইমাম আলী ইবনে

Translate »