হযরত ইমাম হুসাইন (আলাইহিস সালাম)-এর মর্যাদাঃ

Posted by - সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৩

হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহী ওয়া সাল্লাম-এর চাচী সাইয়্যেদা হযরত উম্মুল ফযল বিনতে হারিস রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহা অর্থাৎ হযরত আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু’র সহধর্মিনী একদিন নবীজীর নবুয়তী দরবারে হাজিরহ আরয করলেনঃ “ইয়া রাসূলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহী ওয়া সাল্লাম! আজ আমি একটি ভয়ংকর স্বপ্ন দেখেছি।” সাইয়্যেদুল মুরসালিন সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহী ওয়া সাল্লাম জিজ্ঞাসা

ইমাম হুসাইন (আঃ)-এর শাহাদাতের ইতিহাস

Posted by - সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৩

হযরত রাসূল(সা.) কর্তৃক অভিশাপপ্রাপ্ত ও পরিত্যাক্ত তথাকথিত আমির মুআবিয়া তার ঘৃণিত মৃত্যুর পূর্বেই পুত্র ইয়াযিদকে ৬৮০ খ্রীষ্টাব্দে খিলাফতের উত্তরাধিকারী মনোনীত করে গিয়েছিল। ইয়াযিদের মনোনয়নকে কেন্দ্র করে মদিনায় পূর্ব হতেই মতবিরোধ চলছিল। সিংহাসনে আরোহণ করে ইয়াযিদ তার প্রতি আনুগত্য প্রদর্শনে অস্বীকৃত ব্যক্তিদের নিকট আনুগত্যের দাবি জানিয়ে পত্র প্রেরণ করে। কিন্তু খিলাফতের অন্যতম দাবিদার আবদুল্লাহ বিন-যুবাইর মদিনা

কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট যা এককভাবে ইমাম হুসাইনের জন্যেই নির্দিষ্ট

Posted by - সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৩

🌗১. সকল ইমামদের মধ্যে তিনিই একমাত্র ব্যক্তি যিনি মাত্র ছয় মাস মায়ের গর্ভে ছিলেন।   🌗২. সকল ইমামদের মধ্যে তিনিই একমাত্র ব্যক্তি যিনি কোন নারীর দুগ্ধ পান করেন নাই। তাঁর খাদ্য একমাত্র রাসূলে আকরাম (সা.)-এর মাধ্যমেই সম্পন্ন হতো।   🌗৩. সকল ইমামদের মধ্যে তিনিই একমাত্র ব্যক্তি যার জন্মেতে তাঁর সম্মানিত পিতা-মাতা, নানাজান ও অন্যান্য নিকটবর্তি

চেহ্লুম বা চল্লিশা পালন

Posted by - সেপ্টেম্বর ৭, ২০২৩

মৃত মুমিন মুসলমানের জন্যে যে কোন দিন কোন ভাল ও নেক কাজ করে সাওয়াব ‎পাঠানো অত্যন্ত কল্যানকর ও আমাদের জন্যে সাওয়াবের কাজ। বিশেষ করে তার মৃত্যুর ‎পর তৃতীয় দিনে, চল্লিশতম দিনে সাওয়াব রেসানীমূলক যে কোন আয়োজন হাদিস ‎অনুযায়ী উত্তম ও সাওয়াবের কাজ। এর মধ্যে কোরআন তিলাওয়াত, ফকির-মিসকিন ‎খাওয়ানো, দোয়ার মজলিস করে মুমিনদের দিয়ে দোয়া করানো

Translate »