বলবো তাঁর শেষ সেজদার কথা।
তাঁর অন্তর্নিহিত ধ্যান এর কথা।
খোদায়ী গোলামীত্তের সে সার কথা।
অথচ তোমরা তা বুঝলে না!!
প্রিয়ের সে শেষ সেজদায়,
রেখে গেলেন তাঁর দ্বায় মুক্ততা!
নয়তো মুক্তি?
পেতো না কেহই!
কি মুসা, কি ঈসা!
ইব্রাহিম, আদম সহ মুহাম্মদ ও দ্বায় মুক্ততা থাকতে কি পারতেন??
সকল নবি রাসুল গনের পক্ষ থেকে দাসত্ব ও রিসালতের দ্বায়ের পরিপূর্ণতার শেষ সীল মোহরটি এঁকে দিলেন,
সে প্রিয় হে হোসেইন!
মুক্তি দিলেন এক কলংকের কালিমা থেকে!
নয়তো প্রশ্ন বিদ্ধতার বেড়াজালে আটকে যেতেন সবাই।
রিসালাতি কাজের আঞ্জাম রয়ে যেত অপূর্ণ ও অধরায়!
গিলে খেতো তাগুত খ্যাত শয়তান রাজ ইয়াযিদিরা।
পরম শৃঙ্খলাবদ্ধ খোদায়ী বিধানের প্রতিনিধিত্ব কারীরা যেসব আঞ্জাম দিয়ে গেছেন তা যে রয়ে যেত অপূর্ণ।
খোদা পুজার পরিপূর্ণতা ও গোলামী আঞ্জাম
যে আত্মত্যাগের মাঝে
ইস্পাত-দৃঢ়তায় উঁচু করলেন,
সে উচ্চতায় কেউ পৌঁছাতে পারে নি।
সে আত্মত্যাগপূর্ণ শেষ সেজদা ছিল
ঈমান রক্ষার শিক্ষা,
ছিলো সংযমের,
এক আদেশ পরিপালনের,
ছিলো ধৈর্যের, ইবাদতের!
মুলতঃতাগুদের বিরুদ্ধে খোদায়ী খেলাফতের ইসলামের পূর্নাঙ্গ শিক্ষা!!
যদি সে আত্মত্যাগ ও সেজদা না হতো,
তবে তা হতো ইসলামের পরিপূর্ণ বিলোপন!
ইসলামের নিভু নিভু ক্ষণে যখন
মুহাম্মদী আদর্শ অস্তাচলের অস্তমিত সূর্যের ক্ষীণ আলো রেখার মতো দন্ডায়মান,
তখনই সে ক্ষীণ রেখাকে বিবর্ধিত ও বিকশিত করে বুলন্দ করে দিলেন আরশ আসমান ছুঁয়ে কিয়ামত পর্যন্ত!
এক লক্ষ চল্লিশ হাজার পয়গাম্বরকেও কলংকের হাতকে রক্ষা করে,
করেছেন অধিক সম্মানিত,
সেই প্রিয় হোসাইন।
কোন রিসালাতের প্রতিনিধি তাগুদের হাতে বায়াত তো গোটা রিসালাত কেই প্রশ্নবিদ্ধ করা,
কলংকিত করা।
তামাম খোদায়ী বিধানের পরিচালনা প্রশ্নবিদ্ধ করা!
শোণিতের বাণমাখানো প্লাবনে কি আর নিজেকে এমনি এমনি উজার করে!!?
প্রেমাস্পদের প্রেম মিশ্রিত এমন সূরা পান কেউ কি করেছে !?
কোন নবী, রাসুল!
কোন পয়গাম্বর?
খোদায়ী গূঢ় রহস্য যে এই হোসাইন কে ঘেরা!
পুরো খোদাময়তায় আচ্ছাদিত একটি নাম,
একটি জিকির, একটি ইবাদাত!!
হোসাইনের ওই শেষ সেজদাই যে উত্থিত এক চির বুলন্দ!
যা ক্ষয় হওয়ার কোন ফুরসত নেই!
তাঁর তশরিফ ই ধর্ম,
খোদায়ী কাজ!
নয়তো বেহুদা সব ই!
জীবনের নিভু নিভু ক্ষণে
যে সেজদা দিয়ে গেলেন,
সে এক পরিপূর্ণ চেতনার প্রলুব্ধ শিখা,যার লয় নেই।
এই শিখার ধারক ও বাহকরা প্রত্যেক ক্ষণকে আশুরা এবং প্রত্যেক জায়গাকেই কারবালা বানিয়ে হোসাইনি সেজদায় রত রয়!!
তাঁর শেষ সেজদা !!
বলবো তাঁর শেষ সেজদার কথা।
তাঁর অন্তর্নিহিত ধ্যান এর কথা।
খোদায়ী গোলামীত্তের সে সার কথা।
অথচ তোমরা তা বুঝলে না!!
প্রিয়ের সে শেষ সেজদায়,
রেখে গেলেন তাঁর দ্বায় মুক্ততা!
নয়তো মুক্তি?
পেতো না কেহই!
কি মুসা, কি ঈসা!
ইব্রাহিম, আদম সহ মুহাম্মদ ও দ্বায় মুক্ততা থাকতে কি পারতেন??
সকল নবি রাসুল গনের পক্ষ থেকে দাসত্ব ও রিসালতের দ্বায়ের পরিপূর্ণতার শেষ সীল মোহরটি এঁকে দিলেন,
সে প্রিয় হে হোসেইন!
মুক্তি দিলেন এক কলংকের কালিমা থেকে!
নয়তো প্রশ্ন বিদ্ধতার বেড়াজালে আটকে যেতেন সবাই।
রিসালাতি কাজের আঞ্জাম রয়ে যেত অপূর্ণ ও অধরায়!
গিলে খেতো তাগুত খ্যাত শয়তান রাজ ইয়াযিদিরা।
পরম শৃঙ্খলাবদ্ধ খোদায়ী বিধানের প্রতিনিধিত্ব কারীরা যেসব আঞ্জাম দিয়ে গেছেন তা যে রয়ে যেত অপূর্ণ।
খোদা পুজার পরিপূর্ণতা ও গোলামী আঞ্জাম
যে আত্মত্যাগের মাঝে
ইস্পাত-দৃঢ়তায় উঁচু করলেন,
সে উচ্চতায় কেউ পৌঁছাতে পারে নি।
সে আত্মত্যাগপূর্ণ শেষ সেজদা ছিল
ঈমান রক্ষার শিক্ষা,
ছিলো সংযমের,
এক আদেশ পরিপালনের,
ছিলো ধৈর্যের, ইবাদতের!
মুলতঃতাগুদের বিরুদ্ধে খোদায়ী খেলাফতের ইসলামের পূর্নাঙ্গ শিক্ষা!!
যদি সে আত্মত্যাগ ও সেজদা না হতো,
তবে তা হতো ইসলামের পরিপূর্ণ বিলোপন!
ইসলামের নিভু নিভু ক্ষণে যখন
মুহাম্মদী আদর্শ অস্তাচলের অস্তমিত সূর্যের ক্ষীণ আলো রেখার মতো দন্ডায়মান,
তখনই সে ক্ষীণ রেখাকে বিবর্ধিত ও বিকশিত করে বুলন্দ করে দিলেন আরশ আসমান ছুঁয়ে কিয়ামত পর্যন্ত!
এক লক্ষ চল্লিশ হাজার পয়গাম্বরকেও কলংকের হাতকে রক্ষা করে,
করেছেন অধিক সম্মানিত,
সেই প্রিয় হোসাইন।
কোন রিসালাতের প্রতিনিধি তাগুদের হাতে বায়াত তো গোটা রিসালাত কেই প্রশ্নবিদ্ধ করা,
কলংকিত করা।
তামাম খোদায়ী বিধানের পরিচালনা প্রশ্নবিদ্ধ করা!
শোণিতের বাণমাখানো প্লাবনে কি আর নিজেকে এমনি এমনি উজার করে!!?
প্রেমাস্পদের প্রেম মিশ্রিত এমন সূরা পান কেউ কি করেছে !?
কোন নবী, রাসুল!
কোন পয়গাম্বর?
খোদায়ী গূঢ় রহস্য যে এই হোসাইন কে ঘেরা!
পুরো খোদাময়তায় আচ্ছাদিত একটি নাম,
একটি জিকির, একটি ইবাদাত!!
হোসাইনের ওই শেষ সেজদাই যে উত্থিত এক চির বুলন্দ!
যা ক্ষয় হওয়ার কোন ফুরসত নেই!
তাঁর তশরিফ ই ধর্ম,
খোদায়ী কাজ!
নয়তো বেহুদা সব ই!
জীবনের নিভু নিভু ক্ষণে
যে সেজদা দিয়ে গেলেন,
সে এক পরিপূর্ণ চেতনার প্রলুব্ধ শিখা,যার লয় নেই।
এই শিখার ধারক ও বাহকরা প্রত্যেক ক্ষণকে আশুরা এবং প্রত্যেক জায়গাকেই কারবালা বানিয়ে হোসাইনি সেজদায় রত রয়!!
তাঁর শেষ সেজদা !!
বলবো তাঁর শেষ সেজদার কথা।
তাঁর অন্তর্নিহিত ধ্যান এর কথা।
খোদায়ী গোলামীত্তের সে সার কথা।
অথচ তোমরা তা বুঝলে না!!
প্রিয়ের সে শেষ সেজদায়,
রেখে গেলেন তাঁর দ্বায় মুক্ততা!
নয়তো মুক্তি?
পেতো না কেহই!
কি মুসা, কি ঈসা!
ইব্রাহিম, আদম সহ মুহাম্মদ ও দ্বায় মুক্ততা থাকতে কি পারতেন??
সকল নবি রাসুল গনের পক্ষ থেকে দাসত্ব ও রিসালতের দ্বায়ের পরিপূর্ণতার শেষ সীল মোহরটি এঁকে দিলেন,
সে প্রিয় হে হোসেইন!
মুক্তি দিলেন এক কলংকের কালিমা থেকে!
নয়তো প্রশ্ন বিদ্ধতার বেড়াজালে আটকে যেতেন সবাই।
রিসালাতি কাজের আঞ্জাম রয়ে যেত অপূর্ণ ও অধরায়!
গিলে খেতো তাগুত খ্যাত শয়তান রাজ ইয়াযিদিরা।
পরম শৃঙ্খলাবদ্ধ খোদায়ী বিধানের প্রতিনিধিত্ব কারীরা যেসব আঞ্জাম দিয়ে গেছেন তা যে রয়ে যেত অপূর্ণ।
খোদা পুজার পরিপূর্ণতা ও গোলামী আঞ্জাম
যে আত্মত্যাগের মাঝে
ইস্পাত-দৃঢ়তায় উঁচু করলেন,
সে উচ্চতায় কেউ পৌঁছাতে পারে নি।
সে আত্মত্যাগপূর্ণ শেষ সেজদা ছিল
ঈমান রক্ষার শিক্ষা,
ছিলো সংযমের,
এক আদেশ পরিপালনের,
ছিলো ধৈর্যের, ইবাদতের!
মুলতঃতাগুদের বিরুদ্ধে খোদায়ী খেলাফতের ইসলামের পূর্নাঙ্গ শিক্ষা!!
যদি সে আত্মত্যাগ ও সেজদা না হতো,
তবে তা হতো ইসলামের পরিপূর্ণ বিলোপন!
ইসলামের নিভু নিভু ক্ষণে যখন
মুহাম্মদী আদর্শ অস্তাচলের অস্তমিত সূর্যের ক্ষীণ আলো রেখার মতো দন্ডায়মান,
তখনই সে ক্ষীণ রেখাকে বিবর্ধিত ও বিকশিত করে বুলন্দ করে দিলেন আরশ আসমান ছুঁয়ে কিয়ামত পর্যন্ত!
এক লক্ষ চল্লিশ হাজার পয়গাম্বরকেও কলংকের হাতকে রক্ষা করে,
করেছেন অধিক সম্মানিত,
সেই প্রিয় হোসাইন।
কোন রিসালাতের প্রতিনিধি তাগুদের হাতে বায়াত তো গোটা রিসালাত কেই প্রশ্নবিদ্ধ করা,
কলংকিত করা।
তামাম খোদায়ী বিধানের পরিচালনা প্রশ্নবিদ্ধ করা!
শোণিতের বাণমাখানো প্লাবনে কি আর নিজেকে এমনি এমনি উজার করে!!?
প্রেমাস্পদের প্রেম মিশ্রিত এমন সূরা পান কেউ কি করেছে !?
কোন নবী, রাসুল!
কোন পয়গাম্বর?
খোদায়ী গূঢ় রহস্য যে এই হোসাইন কে ঘেরা!
পুরো খোদাময়তায় আচ্ছাদিত একটি নাম,
একটি জিকির, একটি ইবাদাত!!
হোসাইনের ওই শেষ সেজদাই যে উত্থিত এক চির বুলন্দ!
যা ক্ষয় হওয়ার কোন ফুরসত নেই!
তাঁর তশরিফ ই ধর্ম,
খোদায়ী কাজ!
নয়তো বেহুদা সব ই!
জীবনের নিভু নিভু ক্ষণে
যে সেজদা দিয়ে গেলেন,
সে এক পরিপূর্ণ চেতনার প্রলুব্ধ শিখা,যার লয় নেই।
এই শিখার ধারক ও বাহকরা প্রত্যেক ক্ষণকে আশুরা এবং প্রত্যেক জায়গাকেই কারবালা বানিয়ে হোসাইনি সেজদায় রত রয়!!
– মাসুদ রানা তরুন
৫ মুহররম ১৪৪২ হিজরি।