কোরআনের আয়াত থেকে ইফতারের সময় জেনে নিনঃ
إِنَّ رَبَّكُمُ اللّهُ الَّذِي خَلَقَ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ فِي سِتَّةِ أَيَّامٍ ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ يُغْشِي اللَّيْلَ النَّهَارَ يَطْلُبُهُ حَثِيثًا وَالشَّمْسَ وَالْقَمَرَ وَالنُّجُومَ مُسَخَّرَاتٍ بِأَمْرِهِ أَلاَ لَهُ الْخَلْقُ وَالأَمْرُ تَبَارَكَ اللّهُ رَبُّ الْعَالَمِينَ.
“নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হচ্ছেন আল্লাহ। যিনি আসমানসমুহ ও যমিনকে ছয় পর্যায়ে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি (ক্ষমতার) আসনে সমাসীন হন (এবং বিশ্ব ব্রমান্ড পরিচালনায় মনযোগ দেন)। তিনি দিনকে রাতের (অন্ধকার পর্দা) দ্বারা আচ্ছাদিত করেন। রাত ত্বরিত গতিতে দিনের পেছনে ছোটে। সূর্য, চন্দ্র ও নক্ষত্ররাজী সবই তাঁর [=আল্লাহর] হুকুমের করায়ত্ব। জেনে রাখো, (এ বিশ্ব ব্রমান্ডের) সৃষ্টি ও পরিচালনা তাঁর (ও তাঁর হুকুমের) আয়ত্বে। জগতসমূহের প্রতিপালক (এই) আল্লাহ হলেন বরকতময় (সত্ত্বা)।”
(সূরা আল আ’রাফ, আয়াত নং ৫৪)।
উপরের আয়াতটিতে “দিনকে রাত দিয়ে ঢেকে দেন” বলা হয়েছে। অর্থাৎ রাত তখনি হয় যখন দিনের পর অন্ধকার হয়।
আ
আল্লাহ সূরা বাক্বারার ১৮৭ নং আয়াতে বলেনঃ
ثُمَّ أَتِمُّواْ الصِّيَامَ إِلَى الَّليْلِ
“তোমরা রোজা পূর্ণ করো রাত পর্যন্ত”।
অর্থাৎ অন্ধকার হলেই (সূর্য পরিপূর্ণ ডুবে যাওয়ার কারণে) রোজা পূর্ণ হয়, আর তখন পানাহার করা জায়েয। এর আগে পানাহার করলে রোজা ভেঙ্গে যায়।
↯↻↯↻↯