🔊”যে ব্যক্তি এ দোয়াটি একশত💯 বার পুনরাবৃত্তি করবে তার হাজত অবশ্যই পূরণ হবে। যদি হাজত পূরণ না হয় তাহলে পাঠক যেন মাক্বাতিল-এর উপর অভিশাপ (লানত) বর্ষন করে।💯
🔸সেই দোয়াটি নিম্নরূপঃ🔸
إلَهِی کَیْفَ أَدْعُوکَ وَ أَنَا أَنَا وَ کَیْفَ أَقْطَعُ رَجَائِی مِنْکَ وَ أَنْتَ أَنْتَ إِلَهِی إِذَا لَمْ أَسْأَلْکَ فَتُعْطِیَنِی فَمَنْ ذَا الَّذِی أَسْأَلُهُ فَیُعْطِینِی إِلَهِی إِذَا لَمْ أَدْعُوکَ فَتَسْتَجِیبَ لِی فَمَنْ ذَا الَّذِی أَدْعُوهُ فَیَسْتَجِیبُ لِی إِلَهِی إِذَا لَمْ أَتَضَرَّعْ إِلَیْکَ فَتَرْحَمَنِی فَمَنْ ذَا الَّذِی أَتَضَرَّعُ إِلَیْهِ فَیَرْحَمُنِی إِلَهِی فَکَمَا فَلَقْتَ الْبَحْرَ لِمُوسَى عَلَیْهِ السَّلامُ وَ نَجَّیْتَهُ أَسْأَلُکَ أَنْ تُصَلِّیَ عَلَى مُحَمَّدٍ وَ آلِهِ وَ أَنْ تُنَجِّیَنِی مِمَّا أَنَا فِیهِ وَ تُفَرِّجَ عَنِّی فَرَجا عَاجِلا غَیْرَ آجِلٍ بِفَضْلِکَ وَ رَحْمَتِکَ یَا أَرْحَمَ الرَّاحِمِینَ
উচ্চারণঃ
🔊”ইলাহী কাইফা আদ্-উ-কা ওয়া আনা আনা।
ওয়া কাইফা আক্ব্-ত্বাউ রাজায়ী’ মিন্-কা ওয়া আন্তা আন্-ত।
ইলাহী ইযা লাম আস্-আল্-কা ফাতু’ত্বিয়ানী।
ফা মান যাল্লাযি আস্আলুহু ফা-ইউ’-ত্বিনী।
ইলাহী ইযা লাম আদ্-উকা ফা-তাস্-তাজিবু লী।
ফা মান যাল্লাযি আদ্-উ’হু ফা-ইয়াস্তাজিবু লী।
ইলাহী ইযা লাম আতাদার্রা ইলাইকা ফা-তার্-হামানী।
ফা মান যাল্লাযি আতাদার্রাউ’ ইলাইহী ফা-ইয়ার্হামুনী।
ইলাহী ফাকামা ফালাক্ব্-তাল বাহ্-রা লি মুসা আলাইহিস সালামু ওয়া নাজ্জাইতাহু।
আস্-আলুকা আন তুসাল্লিয়া আ’লা মুহাম্মাদিউ ওয়া আ-লিহ্।
ওয়া আন তুনাজ্জিয়ানী মিম্মা আনা ফিহ্।
ওয়া তুফার্রিজা আ’ন্নী ফারাজান আ’জিলান গ্বাইরা আ-জিলিন বিফাদ্ব্-লিকা ওয়া রহ্-মাতিকা ইয়া আর্-হামার র-হিমীন।”📣
🔸অর্থঃ🔸
🔊”হে আমার ইলাহ! আমি কিভাবে তোমাকে ডাকবো যখন আমি জানি যে, আমি কে এবং কিভাবে তোমার কাছ থেকে হতাশ হবো যখন আমি জানি যে, তুমি কে?!
🔊হে আমার ইলাহ! যখন আমি তোমার কাছ থেকে কোনো কিছু না চাইতেই তুমি আমাকে দাও, তখন (তুমি ছাড়া আমার আর) কে আছে যে, আমি তার কাছে চাইবো অতঃপর সে আমাকে দেবে?!
🔊হে আমার ইলাহ! যখন আমি দোয়া না করতেই তুমি আমার হাজত পূরণ করে দাও তখন (তুমি ছাড়া আমার আর) কে আছে যে, আমি তার কাছে দোয়া চাইবো অতঃপর সে আমার হাজত পূরণ করবে?!
🔊হে আমার ইলাহ! যখন আমি কাতরভাবে ক্রন্দন না করতেই তুমি আমার উপর রহম করো তখন (তুমি ছাড়া আমার আর) কে আছে যে, আমি তার কাছে কাতরভাবে ক্রন্দন করবো অতঃপর সে আমার উপর রহম করবে?!
🔊হে আমার ইলাহ! তুমি যেমন করে মুসা (আ.)- এর জন্যে সাগরকে দ্বিখন্ডিত করে নাজাত দিয়েছিলে, আমি তোমার কাছে প্রার্থনা করছি, মুহাম্মাদ (সা.) ও তাঁর আলের উপর দুরুদ পাঠাও এবং আমি যে অবস্থার মধ্যে আছি সে অবস্থা থেকে আমাকে নাজাত দাও। আর অতি দ্রুত আমার সকল সমস্যার গিট খুলে দাও। কোন প্রকার বিলম্ব ছাড়াই। তোমার দয়া ও অনুগ্রহ এবং রহমতের মাধ্যমে, হে সকল দয়ালুদের চেয়েও বেশী দয়াবান!”